ঢাকা , সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫ , ১৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে ফের বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

ডেস্ক রিপোর্ট
আপলোড সময় : ২৫-০৩-২০২৫ ১১:০৫:১৩ পূর্বাহ্ন
আপডেট সময় : ২৫-০৩-২০২৫ ১১:০৫:১৩ পূর্বাহ্ন
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে ফের বাংলাদেশ প্রসঙ্গ ফাইল ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে আবারও বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। মূলত ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নকারী বাংলাদেশে চরমপন্থি হামলা এবং সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার নিয়ে প্রশ্ন করেন। তবে ওই প্রশ্নের সরাসরি কোনও জবাব দেননি পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস। এছাড়া ট্রাম্প প্রশাসন এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যেকোনও বিষয় কূটনৈতিক সমাধানের প্রতি সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি। স্থানীয় সময় সোমবার (২৪ মার্চ) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নকারীর প্রশ্নের জবাবে এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস।

এদিনের ব্রিফিংয়ে ওই প্রশ্নকারী দাবি করেন, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান বাংলাদেশে আসন্ন ইসলামপন্থি চরমপন্থি হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। সন্ত্রাসবাদ দমনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে আরেকটি আফগানিস্তানে পরিণত হওয়া থেকে রোধ করতে যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নিচ্ছে? এছাড়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের অধীনে সাংবাদিকের বেআইনি কারাদণ্ডের বিষয়টি কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র কিভাবে দেখছে এবং বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখার জন্য মার্কিন সরকার কীভাবে কাজ করছে?

জবাবে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, হ্যাঁ, ঠিক আছে। আমরা যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি হই, আমার মনে হয় আমরা অন্যান্য দেশগুলোকে কীভাবে পরিচালনা করি, তাদের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করলে তাদের কাছ থেকে আমরা কী আশা করি, যদি আমরা তাদের আমাদের বন্ধু মনে করি, তাহলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলোতে ফিরে যাই তা হলো— কূটনৈতিক পরিস্থিতি। তিনি আরও বলেন, সৌভাগ্যবশত আমাদের এমন একটি প্রশাসন এবং একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আছেন যিনি কূটনৈতিক সমাধানের প্রতি সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বিশ্বজুড়ে আমাদের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি কথোপকথন করেন এবং অবশ্যই আমাদের শক্তির বিষয়েও প্রভাব ফেলেন।

ট্যামি ব্রুস বলেন, এবং আমাদের প্রেসিডেন্ট — যিনি বিষয়গুলোকে গুরুত্ব সহকারে নেওয়ার জন্য পরিচিত — তিনি জানেন, আমরা প্রতিটি দেশ, অবশ্যই বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশ থেকে মানবাধিকারের নিয়ম মেনে চলার এবং তাদের নিজস্ব নাগরিকদের তাদের সরকারের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করে সে সম্পর্কে সচেতন এবং ন্যায্য হওয়ার প্রত্যাশা করি।

বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন


প্রিন্ট করুন
কমেন্ট বক্স


এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ